লংটেল কিওয়ার্ড বিশ্লেষণ - আর্টিকেল রাইটিং এর স্ট্র‍্যাটেজি - টপিক খোজা - কিওয়ার্ড এ্যানালাইসিস - গেষ্টব্লগিং কি সুবিধা অসুবিধা ও কিভাবে করবেন - গুগল কন্টেন্ট পলিসি - এডভান্স আর্টিকেল ফরম্যটিং টেকনিকস

আজকের এই পোষ্টে আমরা আপনাদের সাথে আর্টিকেল রাইটিংয়ের ব্যাপারে এমন কিছু বিষয় বস্তু নিয়ে আলোচনা করবো এমন কিছু নিয়ম নীতি আমরা শিখিয়ে দিব যে নিয়মগুলো মেনে আর্টিকেল লিখে আপনিও পারবেন ঘরে বসে লাখ টাকা ইনকাম করতে। আজকের এই পোষ্টের মধ্যে থাকছে আর্টিকেল লেখার গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়মকানুন তাই পুরো পোষ্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
লংটেল কিওয়ার্ড বিশ্লেষণ। আর্টিকেল রাইটিং এর স্ট্র‍্যাটেজি,টপিক খোজা,কিওয়ার্ড এ্যানালাইসিস। গেষ্টব্লগিং কি সুবিধা অসুবিধা ও কিভাবে করবেন। গুগল কন্টেন্ট পলিসি । এডভান্স আর্টিকেল ফরম্যটিং  টেকনিকস।
আপনি যদি একজন দক্ষ আর্টিকেল রাইটার হতে চান এবং আপনার ওয়েবসাইটের জন্য এমনভাবে এস,ই,ও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখে গুগলে সর্বোচ্চ র‍্যাংকিং এ আসতে চান এবং ঘরে বসে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের এই পোষ্টটি আপনার জন্য অনেক উপকৃত হতে পারে তাহলে চলুন আর্টিকেল লিখার গুরুত্বপূর্ণ নিয়মকানুন গুলোর ব্যাপারে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

সূচিপত্রঃ আর্টকেল লিখার কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম কানুন

লংটেইল কিওয়ার্ড বিশ্লেষণ

কিওয়ার্ড কি? আমাদেরকে সর্বপ্রথম জানতে হবে জিনিসটা কি।কিওয়ার্ড হচ্ছে সেই সকল শব্দ যেগুলো লিখে মানুষ গুগলে সার্চ করে থাকে। মানুষ বিভিন্ন রকম বিষয়বস্তুর উপর সার্চ করে থাকে। যে শব্দগুলো লিখে মানুষ গুগলে সার্চ করে থাকে সে সকল শব্দগুলো কে কিবোর্ড বলা হয়। এ কিওয়ার্ড দুই ধরনের হয়ে থাকে, একটা লং টেল কিওয়ার্ড  এবং আরেকটি শর্ট টেল কিওয়ার্ড। 

এই কীওয়ার্ডের মধ্যে কার কোন ধরনের কিবোর্ড নিয়ে কাজ করা উচিত এটা নিয়ে আমরা আলোচনা করব। যেহেতু এটা লং টেল কি ওয়ার্ড বিশ্লেষণের একটি ধাপ সেহুতু আমরা লং টেল কিবোর্ড নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। লং টেল কিওয়ার্ড হচ্ছে সেই সকল কিওয়ার্ড যেগুলো একটু বড় হয় যেমন ধরে নেওয়া যাক কেউ একজন গুগলে সার্চ করলো শুধু (ডিম কি) লিখে, এটা হল শর্টটেইল কিওয়ার্ড।আপরদিকে যদি এমনটা লিখে সার্চ দেওয়া হয় (ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি) তাহলে এটা হবে লংটেইল কিওয়ার্ড। 
মূল কথা ছোট শব্দের পরিবর্তে বড় কোন শব্দ লিখে গুগলে সার্চ করাকে লং টেল কিবোর্ড বলে। এখন প্রশ্ন হল কার কোন ধরনের কিবোর্ড নিয়ে কাজ করা উচিত? যারা একদম প্রাথমিক পর্যায়ে আছে অর্থাৎ যারা একদম প্রাথমিক পর্যায়ে আর্টিকেল লেখা থেকে শুরু করেছেন তাদের জন্য লং টেল কি ওয়ার্ড নিয়ে কাজ করা উচিত। কারণ লং টেন কিওয়ার্ড নিয়ে গুগলে খুব একটা পোস্ট থাকে না, কারণ সবাই শর্ট কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করে থাকে।

এজন্য যারা একদম প্রাথমিক পর্যায়ে  আর্টিকেল লেখালেখি শুরু করতে চান তাহলে তাদের জন্য লং টাইম কীবোর্ডের বিকল্প নেই। কারণ আপনি যখন দেখবেন কোন রং টেল কিবোর্ডের উপর কোন পোস্ট গুগলে পাবলিস্ট করা নাই তখন সেই বিষয়ের উপরে আপনি গুগলের সব নীতিমালা মেনে ভালোভাবে একটা পোস্ট লিখতে পারলে গুগলে খুব ভালো রেংক করাতে পারবেন। কারন কোন বিষয়ে লেখালেখি করার পূর্বে সেই সব কিবোর্ড কে টার্গেট করে লেখা উচিত যেসব কিওয়ার্ডের উপর google তেমন কোন পোস্ট নাই।

যেহুতু শর্ট কিওয়ার্ডগুলো নিয়ে গুগলের প্রচুর লেখালেখি পাবলিশ করা থাকে তাই শুরুর দিকে কখনোই আপনি শর্ট কিওয়ার্ড নিয়ে আর্টিকেল লিখে শত শত ওয়েবসাইট কে ওভারটেক করে google রেংকিং এ এক নাম্বার পজিশনে আসতে পারবেন না। তাই শুরুর দিকে আপনাকে লং টেল নিয়ে কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে হবে। এভাবে মোটামুটি আপনার ওয়েবসাইটে যখন একটা ভালো সংখ্যক ভিজিটর আশা শুরু করবে তখন আপনি শট কিওয়ার্ড গুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন।

প্রাথমিক পর্যায়ের লং টেল কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করলে ওয়েবসাইটের জন্য অনেক সুবিধা রয়েছে। কারণ প্রাথমিক পর্যায়ে ওয়েবসাইটে তেমন কোন ভিজিটর আসে না। এজন্য যদি এমন কোন  কিওয়ার্ডের উপর আর্টিকেল লেখালেখি পাবলিশ করা হয় যে বিষয়ের উপর গুগলে কোন লেখালেখি বা আর্টিকেল পাবলিশ করা নাই এমন কোন বিষয়ের ওপর ভালোভাবে এসিও করে লিখতে পারলে সেটা গুগলে এক নম্বর র‍্যাংকিং এ চলে আসবে ।
আর নতুন কোন ওয়েবসাইটের পোষ্ট গুগলে এক নম্বর পজিশনে থাকার অর্থ হলো খুব অল্প সময়ে অনেক ভিজিটর পাওয়া।

আর ওয়েবসাইটে যত ভিজিটর আসতে থাকবে  google এর কাছে ওয়েবসাইটের অথরিটি তত বৃদ্ধি পাবে। ওয়েবসাইট গুগলে একটা ভালো পর্যায়ে আসবে এবং ওয়েবসাইট থেকে তখন একটা প্যাসিভ ইনকাম করা সম্ভব হবে।

আর্টিকেল রাইটিং এর স্ট্র‍্যাটেজি,টপিক খোজা,কিওয়ার্ড এ্যানালাইসিস

আর্টিকেল লিখার স্ট্যাটেজি বলতে বোঝানো হয়েছে যে,কোন কোন বিষয় বস্তু গুলো মাথায় রেখে তারপর আর্টিকেল লিখতে হয় সেটা।যেনো তেনো ভাবে একটা আর্টিকেল লিখলে সেই আর্টিকেলের কনো মূল্য থাকে না।একটা আর্টিকেল লিখতে বেশ কয়েকটা নিয়ম কানুন মেনে তারপর লিখতে হয়।গুগলের নীতিমালা অবলম্বন করে আর্টিকেল না লিখলে সেই আর্টিকেল কখনও গুগলে র‍্যাংক করবে না।

আর এসইও ফ্রেন্ডলী আর্টিকেল ছাড়া যেকনো অপ্রাসঙ্গিক আর্টিকেল গুগলে র‍্যংক করে না।এখন প্রশ্ন হলো এসইও ফ্রেন্ডলী আর্টিকেল আবার কি?? এসইও ফ্রেন্ডলী আর্টিকেল বলা হয় সেই সকল আর্টিকেল গুলোকে যেই আর্টিকেল গুলো গুগলের নীতিমালা অবলম্বন করে লিখা হয়েছে।আর্টিকেল লিখার সকল স্ট্র্যাটেজিগুলো ফলো করে হয়েছে । আর আর্টিকেল লিখাই হয় গুগলে র‍্যাংক করানোর জন্য। এখন কথা হলো কনো আর্টিকেল যদি গুগলে ভালো ফলাফল নাই করতে পারে তাহলে সেই আর্টিকেলের কনো মূল্য থাকে না।
টপিক খোজা -আর্টিকেল লিখার জন্য সবার প্রথম ধাপ হচ্ছে টপিক খোজা।অর্থাত কোন বিষয় বস্তুর উপর লেখালিখি করা হবে সেটা নিশ্চিত করা।এই টপিক গুলো আমরা বেশিরভাগ গুগলের কাছ থেকেই পেয়ে থাকি।অনেক সময় নিজের খেয়াল খুশি মত  বিষয় বস্তুর উপর আমরা আর্টিকেল লিখে থাকি। তবে অধিকাংশ সময় আমরা গুগল থেকে বিভিন্য টপিক খুজে নেই।

যেমন আমরা খুব ভালো ভাবেই জেনে গেছি যে গুগলে যাই লিখে সার্চ করা হোক সেটাই কনো না কনো কিওয়ার্ড।এখন ধরে নেওয়া যাক আপনি গুগলে শুধু (মোটা) এই শব্দটি লিখলেই এই শব্দের সাথে সম্পৃক্ত শত শত শব্দ গুগল নিজে থেকে আপনাকে সাজেস্ট করবে।যেমন মোটা হওয়ার উপকারিতা,কি খেলে মোটা হওয়া যাই আরো ইত্যাদি ইত্যাদি।অতএব এভাবেই আর্টিকেল লেখার জন্য টপিক খুজে বের করতে হয়।
কিওয়ার্ড এ্যানালাইসিস  হচ্ছে আপনি যেই টপিকের উপর আর্টিকেল লিখবেন তার সাথে আরো কিছু লং টেইল কিওয়ার্ড যুক্ত করা।যেমন আমরা শুরুতেই আলোচনা করেছি যে আমাদেরকে সবসময় লং টেইল কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করা উচিত।এই লংটেইল কিওয়ার্ড কত বড় হতে পারে? কত শব্দের কিওয়ার্ড হলে সেটা লং টেইল কিওয়ার্ড হবে আগে সেটা জানতে হবে।লংটেইল কিওয়ার্ড সর্বোচ্চ ১০ শব্দের মধ্যে থাকতে হবে। আর সর্বনিম্ন ৫ টি শব্দের হতে হবে।

আর্টিকেল লিখার সময় আমাদেরকে সবসময় দুইটা কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে হবে।আর দুইটাই হতে হবে লংটেইল কিওয়ার্ড।আর এর মধ্যে যেকনো একটা কিওয়ার্ড হবে আমাদের ফোকাস কিওয়ার্ড।ফকাস কিওয়ার্ড হচ্ছে মূল কিওয়ার্ড যেটা পূরো পোষ্ট জুড়ে সর্বোচ্চ ১৫ বার থাকা লাগবে।আর আরেকটি হবে আমাদের সেকেন্ডারি কিওয়ার্ড।যেটা পূরো পোষ্টের মধ্যে ৪ থেকে ৫ বার থাকা লাগবে।আর এভাবে পোষ্ট লিখলে সেটা এসইও ফ্রেন্ডলী আর্টিকেল হবে এবং গুগলে ভালো র‍্যাংকিং করবে।

গেষ্টব্লগিং কি সুবিধা অসুবিধা ও কিভাবে করবেন

গেষ্টব্লগিং হচ্ছে আপনি একজন আর্টিকেল রাইটার,এখন আপনি অন্যের হয়ে আর্টিকেল লিখার কাজ করলে সেটাকে গেষ্টব্লগিং বলে।অর্থাৎ কথাও আর্টিকেল লিখার চাকরি করলে সেটকে গেষ্ট ব্লগিং বলা হয়।যেমন আপনি একজন আর্টিলে রাইটার আপনি আর্টিকেল লিখে অন্যের কাছে বিক্রি করলেন অথবা অন্যের হয়ে আর্টিকেল লিখে দেয়া এইটাকে গেষ্টব্লগিং বলে।

সুবিধা গেষ্ট ব্লগিং এর সুবিধা হচ্ছে আপনি আপনার ইচ্ছা মত আর্টিকেল লিখে জমা দিবেন তার বিনিময়ে আপনি পেমেন্ট পাবেন।এটাও একটা জবএর মতই। এখানে আপনি অন্যের হয়ে আর্টিকেল লিখে দিবেন টাকার বিনিময়ে।এখানে আপনার খুব একটা ঝামেলা পোহাতে হয় না।আপনার কনো প্রকার রিস্কের ব্যাপার থাকে না।যাদের হয়ে আপনি আর্টিকেল লিখে দিবেন তাদের সাথে আপনার শুধু আর্টিকেল লিখে দেয়া আর পেমেন্ট বুঝে নেয়ার সম্পর্ক থাকবে।

অসুবিধা হচ্ছে আর্টিকেল এমন একটি জিনিস যা থেকে সারা জীবন ইনকাম করা যায়। একেকটি আর্টিকেল থেকে হাজার হাজার ডলার পর্যন্ত ইনকাম করা যায়।এখানে অসুবিধার বিষয়টা হচ্ছে আপনি যদি গেষ্ট ব্লগিং করেন তাহলে আপনি সল্প কিছু টাকার জন্য অন্যকে এমন একটা জিনিস দিয়ে দিলেন যা থেকে সে সারা জীবন ইনকাম করে যাবে। এটা একমাত্র অসুবিধা গেষ্ট ব্লগিংয়ের। হ্যা তবে শুরুর পর্যায়ে যদি আপনি গেস্ট ব্লগিং শুরু করেন সেক্ষেত্রে আপনার কিছু পার্ট টাইম ইনকাম চলে আসবে। আপনি গেস্ট ব্লগিং করার পাশাপাশি নিজের ওয়েবসাইটকে যখন একটা ভালো পজিশনে নিয়ে যেতে পারবেন তখন গেস্ট ব্লগিং বাদ দিয়ে নিজের ওয়েবসাইটে কাজ করাই উত্তম হবে।

জেভাবে করবেন আসলে যেহেতু গেস্ট ব্লগিং একটা চাকরির মত তাই যে কোন ওয়েবসাইটের মালিকের সাথে যোগাযোগ করে গেস্ট ব্লগিং করা যায়। এক্ষেত্রে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে নিজের একটি প্রোফাইল তৈরি করে রাখতে হয়।  বিভিন্ন প্রচার -প্রচারণার মাধ্যমে অন্যকে জানাতে হয় যে আপনি একজন আর্টিকেল রাইটার। এই গেস্ট ব্লগিং চার রকম ভাবে করা যায়, ফেরি করে বিক্রয় করা, মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করা, পার্টটাইম জব করা , ফুল টাইম জব করা।
ফেরি করে বিক্রয় করা  ফেরি করে বিক্রয় করার মানে হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে বা বিভিন্ন মানুষের কাছে গিয়ে এটা জানানো যে আপনি একজন আর্টিকেল রাইটার। এক্ষেত্রে দুই রকম ভাবে ফেরি করে গেস্ট ব্লগিং করা যায় এক বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্লগিং ওয়েবসাইট গুলো ভিজিট করে সেগুলোর মালিকদের ইমেইল ফোন নম্বর সংগ্রহ করা এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের সাথে গেস্ট ব্লগিং করা। অর্থাৎ বিভিন্ন জনপ্রিয় বড় বড় ওয়েবসাইট গুলোতে আর্টিকেল রাইটার হিসেবে চাকরি করা। আর আরেকটি হচ্ছে মার্কেটপ্লেসে অথবা বিভিন্ন জনপ্রিয় সাইটে নিজের একটি প্রোফাইল তৈরি করা যেমন ফেসবুকে আপনি আপনার একটা প্রোফাইল তৈরি করে রাখতে পারেন যেখানে খুব সুন্দর একটি ব্যানারের মাধ্যমে আপনি অন্যদের জানাতে পারেন যে আপনি একজন আর্টিকেল রাইটার। এভাবে যখন প্রচার হয়ে যাবে যে আপনি একজন আর্টিকেল রাইটার তখন বিভিন্ন কোম্পানি বা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য গেস্ট ব্লগিং এর অফার আসতে শুরু করবে।

মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করা  আপনি যদি ভালো লেখা লিখে করতে পারেন একজন দক্ষ আর্টিকেল রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার আর্টিকেল গুলো বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করতে পারেন। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ফাইবার। ফাইবারে গিয়ে আপনি আপনার একটি একাউন্ট তৈরি করতে পারেন, এবং এখানে আপনি আপনার আর্টিকেল গুলো ভালো দামে বিক্রি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার আর্টিকেল এর মান যত ভালো হবে আপনার ইনকামের পরিমাণ ততই বাড়তে থাকবে।

পার্টটাইম জব করা আর্টিকেল লেখালেখির মাধ্যমে পার্ট টাইম জব করা যায়। এক্ষেত্রে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে জমা দিয়ে পার্ট টাইম গেস্ট  ব্লগিং করা যায়। যেমন আপনার কাজের পাশাপাশি আপনি বিভিন্ন ব্লগার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লেখালেখির একটি পার্ট টাইম চাকরি করতে পারেন।

ফুল টাইম জব করা আর্টিকেল লিখে ফুল টাইম জব করা যায়। এক্ষেত্রে আপনি কোন ওয়েবসাইটের কাছে আর্টিকেল লেখা লিখির জন্য ফুল টাইম একটা চাকরি করতে পারেন। এর জন্য যা করতে হবে তা হলো বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্লগিং ওয়েবসাইটের পরিচালকদের কাছে গিয়ে তাদের সাথে যোগাযোগ করে  ফুলটাইম আর্টিকেল লিখালিখির চাকরি করতে পারেন।যেমন ফুল্টাইম জব করার জন্য আমাদের দেশে সব থেকে ভালো ওয়েবসাইট হচ্ছে অর্ডিনারি আইটি। এই ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি ফুল টাইম গেস্ট ব্লগিং এর সুযোগ পাবেন। এবং একটা ভালো বেতনের চাকরি করতে পারবেন। বাংলাদেশের সব থেকে বড় ওয়েবসাইট হচ্ছে অর্ডিনারি আই টি যারা গেস্ট ব্লগিং সার্ভিস দিয়ে থাকে এবং মাসে ১৫০০০ টাকা বেতন দিয়ে থাকে।

গুগল কন্টেন্ট পলিসি 

গুগল এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি যেকোন বিষয়বস্তুর উপরে লেখালেখি প্রকাশ করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিস্ট করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে কিছু নিয়মকানুন মেনে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করতে হয়। এখানে google কিছু নিয়মকানুন বেধে দিয়েছে যেসব নীতিমালা ভঙ্গ করলে গুগল কর্তৃপক্ষ আপনার ওয়েবসাইট বাতিল করে দেওয়ার অধিকার রাখে। কি কি বিষয় বস্তুর উপর লেখালেখি করা যাবেনা এবং কোন কোন নিয়ম গুলো ভঙ্গ করলে google আপনার বিরুদ্ধে কি কি পদক্ষেপ নিতে পারে তা নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব।

প্রাপ্তবয়স্কদের কন্টেন্ট-নগ্নতা বা যমুনা অ্যাক্টিভিটি রয়েছে এমন ছবি বা ভিডিওসহ প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট google পোস্ট করার অনুমতি দেয়, সে ক্ষেত্রে আপনার ব্লগে প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট থাকলে ব্লগের সেটিং থেকে আপনার ব্লগ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য বলে নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়াও মালিকানা নিজেদের ব্লক প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য বলে চিহ্নিত না করলে google নিচে থাকে তা করে দেবে। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য চিহ্নিত করা সকল ব্লক পোস্ট বা আর্টিকেল প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য উপযোগী কনটেন্ট আছে বলে সতর্ক করে দেওয়া হবে। এই ক্ষেত্রে এরকম কোন সতর্কতা দেখানো হলে তা কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া বন্ধ করার চেষ্টা না করাই উচিত এটা সুরক্ষার জন্য গুগল কর্তৃপক্ষ দিয়ে থাকে।

বাচ্চাদের যৌন নির্যাতন ও শোষণ-বাচ্চাদের যৌন নির্যাতন সম্পর্কিত কোনো কনটেন্ট আর্টিকেল গুগলে আপলোড করা যাবে না। এমন কোন বিষয়বস্তুর উপর লেখালেখি পাবলিশ করা যাবে না যেগুলো বাচ্চাদের যৌন নির্যাতন শোষণ সম্পৃক্ত বিষয়ের মধ্যে পড়ে।আরো ভালোভাবে বলতে গেলে এরকম যে গুগল কতৃপক্ষের এমন কনো জিনিস ব্যাবহার করা যাবে না যার জন্য কনো বাচ্চা বিপদে পড়তে পারে।বাচ্চাদের গুম করা বাচ্চাদের সাথে যৌনতা বিষয়ক যোগাযোগ করা অথবা বাচাদের সাথে যৌনতা বিষয়ক ছবি আদান প্রদান করা এসব থেকে বিরত থাকতে হবে।

বিপদজনক ও বেআইনি এ্যক্টিভিটি-বেআইনি কার্যকলাপের সাথে যুক্ত বা এমন কোন কার্যকলাপ বা পণ্য বা পরিষেবা বা তথ্যের পাচার করার জন্য এই এই প্লাটফর্ম ব্যবহার করা যাবে না যেটা মানুষ ও জীবজন্তু গুরুতর তাৎক্ষণিক সম্ভাবনা থাকে আমরা কন্টেন্টের ব্যাপারে শিক্ষামূলক ডকুমেন্টারি বৈজ্ঞানিক উদ্দেশ্য দেওয়া সাধারণ তথ্য অনুমোদন করলে যেখানে কন্টেন্টের মাধ্যমে সরাসরি কোন ক্ষতি হয় বা বেআইনি কার্যকলাপের উৎসাহ দেওয়া হয় google সেখানে সতর্কবার্তা দিয়ে দিয়েছে।
উত্যক্ত করা হয়রানি করা বা হুমকি দেওয়া-অন্যদের ভয় পান করা অন্যদের হুমকি দেওয়া বা উত্ত্যক্ত করা এসব কার্যকলাপে যুক্ত হওয়া বা প্রয়োজনে দেওয়ার জন্য গুগলের এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করার কোন অনুমতি নেই। এদের মধ্যে রয়েছে কারো ক্ষতি করা কারো সাথে দুর্ব্যবহার করা কারো সাথে অবাঞ্চিত উপায়ে কারো বিরুদ্ধে যৌনতার সংক্রান্ত প্রচারণা কারো এমন ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস করে দেওয়া যার ফলে তার ক্ষতি হতে পারে হিংসা বা ক্ষতির শিকার হওয়া কোনো ব্যক্তির অবস্থা সম্পর্কে অপমানজনক বা অবমাননা করার মন্তব্য করা এই ধরনের কাজকর্মে অন্যদের উৎসাহ দেওয়া ইত্যাদি।

ঘৃণাত্মক বক্তব্য-ের সাথে জড়িত হওয়া যাবে না বিভিন্ন বক্তব্য বলতে এমন কনটেন্ট কে বোঝায় যা প্রাথমিক উদ্দেশ্য হিসেবে কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বর্ণ বা বর্ণগত উৎস ধর্ম প্রতিবন্ধকতা বয়স নাগরিকত্ব যৌন পছন্দ লিঙ্গ গত পরিচয় অথবা পরিকল্পিতভাবে বৈষম্যতামূলক এসব বিষয়বস্তুর উপর ঘৃণা বলে প্রচার করা যাবে না এছাড়া হিংসাত্মক ঘটনা প্রচার করা বা তাকে সমর্থন করা একাউন্টের বিরুদ্ধে পরে।

কোন ব্যক্তি সম্পর্কে ভুল ধারণা দেওয়া মিথ্যা বর্ণনা করা
 ম্যালওয়্যার বা  এই  ধরনের ক্ষতিকর কন্টেন্ট
বিভ্রান্তি ছড়ানো বিষয়ক কন্টেন
সম্মতিবিহীন অনুপযুক্ত  ছবি
ব্যক্তিগত গোপন তথ্য
ফিশিং
নিয়ন্ত্রিত পণ্য ও পরিষেবা
স্প্যাম
হিংসাত্মক উপাই  অবলম্বন করা বা সংগঠন ও হিংসাত্মক আন্দোলন করা
হিংসা ও রক্তপাত
কপিরাইট
ব্লগারের কনটেন্ট সম্পর্কিত নীতি ইন ফোর্স করা

এডভান্স আর্টিকেল ফরম্যটিং  টেকনিকস

অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরম্যাটিং টেকনিক বলতে বোঝানো হয়েছে যে আর্টিকেলের ভিতরের বিভিন্ন নিয়ম-কানুন। একটা আর্টিকেল কে আকর্ষণীয় ও প্রফেশনাল ভাবে লিখার জন্য যেসব নিয়মকানুন গুলো ফলো করে লিখতে হয় সেই সকল বিষয়বস্তুকে আর্টিকেল ফরম্যাটিং টেকনিক বলা হয়। আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিকের ৫ টা ধাপ রয়েছে। যেমন-
  • ইন্টারেস্ট ধরে রাখা 
  • অন্যান্য পেজের সাথে লিংকিং করা
  • একশন বাটন যোগ করা
  • এসইও অপ্টিমাইজেশন করা
  • এ্যডসেন্স এ্যড অপ্টিমাইজেশন করা।
ইন্টারেস্ট ধরে রাখা -  Advance আর্টিকেল ফরম্যাটিং টেকনিক এর সব থেকে প্রথম ধাপ হলো ইন্টারেস্ট ধরে রাখা। আপনি যদি কোন আর্টিকেল লিখেন এবং সেই আর্টিকেল পাঠকের ইন্টারেস্ট বেশি সময় ধরে রাখতে পারে তাহলে এটি  আপনার ওয়েবসাইটের জন্য অনেক ভালো একটি বিষয়। কারণ আপনি পাঠকের ইন্টারেস্ট যতক্ষণ ধরে রাখতে পারবেন একটি পাঠক ততক্ষণ আপনার ওয়েবসাইটে থাকবে। আর ভিজিটর রাজত বেশি সময় আপনার ওয়েবসাইটে বের করবে আপনার ওয়েবসাইট google এর কাছে তত অথোরিটি বৃদ্ধি পাবে। এই ইন্টারেস্ট ধরে রাখার জন্য সর্বপ্রথমে আপনাকে ম্যাজিকাল টাইটেল ব্যবহার করতে হবে। আপনাকে এমন কিছু টাইটেল ব্যবহার করতে হবে যা দেখে মানুষ আকৃষ্ট হয় এবং আপনার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করে।

একটা আকর্ষণীয় টাইটেল একটি পোস্টের অনেক বড় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। টাইটেল দেখে মানুষ পোস্ট পড়ার জন্য উদ্বুদ্ধ হয়। পোস্ট যেমন হোক না কেন তার টাইটেলটা অ্যাট্রাক্টিভ হওয়া প্রধান বিষয়। টাইটেল দেখে মানুষ পোস্ট পড়তে উদগ্রীব হয় এবং মানুষ আপনার পোস্ট পড়ে আর আপনি মানুষের যত ইন্টারেস্ট ধরে রাখতে পারবেন তত আপনার লাভ এতে করে আপনি গুগলে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আই ইনকাম করতে পারবেন। পাঠকরা যত বেশি আপনার ওয়েবসাইটের সময় ব্যয় করবে আপনার ইনকাম তত বেশি বৃদ্ধি পাবে।

ইন্টারেস্ট ধরে রাখার আরো একটি বিষয় হচ্ছে আর্টিকেলের মধ্যে আমি আপনি এই শব্দগুলোর ব্যবহার করা। কারণ পোষ্টের মধ্যে আমি আপনি এই শব্দগুলো ব্যবহার করলে পাঠক্রম মনে করে যে লেখক তাদের সাথে গল্প করছে। এবং পোস্টের মধ্যে একটা অন্যরকম ভাই চলে আসে । এতে করে পাঠকরা তাদের ইন্টারেস্ট না হারিয়ে ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টে পড়ে।

এক্ষেত্রে আর্টিকেলের ভূমিকা এমনভাবে আপনাকে লিখতে হবে যেন ভূমিকা করে পাঠক বুঝতে পারে যে এই পোস্টটি পড়লে তার জন্য কতটুকু উপকৃত হবে। ভূমিকা এমন একটি জিনিস যা পড়ে বোঝা যায় এই পোস্টের মধ্যে কি বিষয়ে এবং কোন কোন বিষয়বস্তুর উপরে লেখা রয়েছে। ভূমিকা যেহেতু আর্টিকেল এর সবার উপরে থাকে এজন্য ভূমিকা অনেক আকর্ষনীয় হওয়া উচিত।

অন্যান্য পেজের সাথে লিংকিং করা-একটি পোষ্টের মধ্যে অন্য পোস্ট কে লিংক করাকে লিংকিং করা বলে। এক্ষেত্রে একটি পোষ্টের মধ্যে আরেকটি পোস্টকে লিংক করে দিতে হয় কারণ এতে করে পাঠকরা বেশি সময় ধরে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করে। পোস্টের মধ্যে যত পেইজ লিংকিং করা থাকে ওয়েবসাইট তত গুগলের কাছে রিচ পাবে। আপনার ওয়েবসাইটের অথরিটি বৃদ্ধি পাবে। একটি পোষ্টের মধ্যে যদি অন্য পোষ্ট লিংকিং করা থাকে তাহলে পোষ্টি দেখতে সুন্দর হয় এবং অনেক বেশি এ্যট্র্যাক্টিভ হয়। পেইজ লিংকিং করার সবথেকে বড় সুবিধা হচ্ছে লিংকে চাপ দিলে বিজ্ঞাপন শো করে এবং এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সবথেকে বেশি ইনকাম হয়ে থাকে।এজন্য যতবেশি পোষ্টের মধ্যে লিংকিং করা থাকবে তত বেশি বিজ্ঞাপন শো করানো যাবে সে অনুজায়ী ইনকাম করা যাবে।

একশন বাটন যোগ করা-একশন বাটন ইনকামের পসিবিলিটি অনেক বাড়িয়ে দেয়।কারন ছোটখাটো লিংক গুলোর থেকে একশন বাটন অনেক বেশি এ্যট্র্যাক্টিভ এবং এখানে মানুষ বেশি ক্লিক করে থাকে।আর যখন কনো একশন বাটনে ক্লিক করা হয় তখন অন্য পেজে যাওয়ার আগে একটা বিজ্ঞাপন শো করে আর ইনকাম তত বেশি হওয়ার সম্ভবনা থাকে। 
এসইও অপ্টিমাইজেশন করা- অর্থাত সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন। গুগলে কোন পোস্ট কতটুকু র‍্যাংক করবে তা নির্ভর করে আপনার পোষ্টে আপনি কতটুকু এসইও করেছেন তার উপর।সবকিছুই  বৃথা হবে যদি আপনি আপনার পোষ্ট ঠিকঠাক ভাবে এসইও না করেন। আর্টিকেল লেখার প্রথম এবং প্রধান বিষয় হচ্ছে এসইও করা। মানুষ এখন কোন কিছু লিখে গুগলে সার্চ করে তখন ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পোস্ট তাদের সামনে আসে। এই পোস্টগুলো যে কারণে আসে তাহলে এই পোস্টগুলো এসইও করা আছে। 

এসিও এমন একটি বিষয় যা কোনো আর্টিকেল লিখা বা না লেখার পার্থক্য করে তুলে। যেমন আপনি যদি অনেক বড় একটা আর্টিকেল লিখেন আর সেটা ভালোভাবে এসিও করা না থাকে তাহলে সে আর্টিকেল লিখা বা না লেখা সমান ব্যাপার। আবার অপরদিকে আপনি যদি ছোট কোন আর্টিকেল লিখে থাকেন এবং খুব ভালোভাবে করে থাকেন তাহলে আপনার আর্টিকেল আপনার ওয়েবসাইটের জন্য খুব ভালো কাজ করবে। এবং আপনার ওয়েবসাইট গুগলে একটি ভাল রেঙ্কিং পর্যায়ে চলে আসবে।

গুগল সেই সব আর্টিকেল  সবার সামনে উপস্থাপন করে যে আর্টিকেলগুলোকে ভালোভাবে এসিও করে লেখা হয়েছে।

এডসেন্স অপটিমাইজেশন-একটি ওয়েবসাইট থেকে মূলত ইনকাম হয় এই এডসেন্স থেকে। একটি ওয়েবসাইটের প্রথম এবং প্রধান ইনকামের সোর্স হচ্ছে এডসেন্স। অতএব ওয়েবসাইটে এড সাইন্স এর বিষয়বস্তুটা এমনভাবে সাজাতে হবে যাতে করে সর্বোচ্চ ইনকাম করা যায়। অনেক রকম ওয়েবসাইট পরিচালক আছে যারা এই বিষয়টি ঠিকভাবে বুঝতে পারেনা যে কোন বিজ্ঞাপন কোথায় শো করালে সব থেকে বেশি ইনকাম করা যায়।

গুগল এডসেন্স থেকে সর্বোচ্চ ইনকাম করতে হলে ওয়েবসাইটের মধ্যে কোথায় কিভাবে কখন বিজ্ঞাপন শো করাতে হবে সেসব বিষয়বস্তু খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হয়। ওয়েবসাইটে এমনভাবে এড অপটিমাইজেশন করতে হয় যেন এডসেন্স থেকে সর্বোচ্চ ইনকাম করা যায়। উল্লেখ্য যে একটি ওয়েবসাইট থেকে সবথেকে বেশি ইনকাম করা যায় ভিগনেট অ্যাড এর মাধ্যমে। এর জন্য পোস্টের মধ্যে খুব বেশি লিংকিং করতে হয়। যেন পাঠক এক পোস্ট থেকে আরেকটি পোস্টে যেতে পারে এবং এর মধ্যে যে একটি বিজ্ঞাপনের সহকারে সেটাকে বলা হয় ভিগনেট এ্যড।এবং এর মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইটের সর্বোচ্চ ইনকাম থাকে

উপসংহার-আমরা আজকের এই পুরো পোস্টটি পড়ে যা জানতে পারলাম তা হল একটি আর্টিকেল কিভাবে লিখতে হয় এবং এর ভেতরের বিষয়বস্তু কিভাবে কি করলে আর্টিকেল গুগলে সর্বোচ্চ র‍্যংক করানো যায় এবং একটি ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে সর্বোচ্চ ইনকাম করা যায়। যাদের ওয়েবসাইট আছে এবং যারা আর্টিকেল লিখে প্রতি মাসে লাখ টাকা ইনকাম করতে চান তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি যথাযথভাবে উপকৃত হতে পারে। আজকের এই পোস্ট আমরা এমনভাবে সাজিয়েছি যাতে করে আপনিও প্রফেশনাল আর্টিকেল রাইটার হতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url